সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

নতুন চলচ্চিত্রে অর্ধনগ্ন পামেলা

নতুন চলচ্চিত্রে অর্ধনগ্ন পামেলা
সর্বশেষ তাকে দেখা গিয়েছিল প্লে বয়ের শেষ কভারে। খুব স্বাভাবিকভাবেই তা নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছিল। প্লে বয় ম্যাগাজিনের শেষ সংস্করণে তার নগ্নতা আলাদা মাত্রা যোগ করে।
প্রায় এক যুগ কেটে গেলেও আজও সমুদ্র সৈকতে তার দৌড় মনে দাগ কেটে যায়। বলছি- অভিনেত্রী পামেলা অ্যান্ডারসনের কথা। তিনি যেমন নগ্ন হলে ভাইরাল, দৌড়ালেও ভাইরাল। আর শর্ট ফিল্মে বক্ষ প্রদর্শন করলে তা যে ভাইরাল হবে এটাই তো স্বাভাবিক। এমনকি হয়েছেও তাই।
সম্প্রতি কানেকটেড মিরোনামের সিনেমায় নিজের বক্ষদেশ দেখিয়েছেন সাহসী প্যামেলা। সেই দৃশ্যের এক ঝলক ছড়িয়ে পড়েছে ইন্টারনেটে। যা নিয়ে পড়ে গেছে হইচই।
হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শরীরে বয়সের প্রভাব লক্ষ্য করতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্যামেলা। এরপর একে একে নিজের স্তন ও পশ্চাৎভাগ খুঁটিয়ে দেখছেন তিনি। নজর এড়ায়নি পেটের অতিরিক্ত মেদও।
১০ মিনিট দৈর্ঘ্যের এই সিনোময় এক ফিটনেস ইনস্ট্রাকটারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন প্যামেলা অ্যান্ডারসন। এতে তিনি জ্যাকি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ছবিতে ৪৮ বছর বয়সী প্যামেলা নিজের বাড়তি বয়স নিয়ে বেশ চিন্তিত। পাঁকা চুলের পাশাপাশি শরীরের পরিবর্তনও তাকে বেশ চিন্তায় রেখেছে। ভাইরাল
লুক গিলফোর্ড পরিচালিত এই সাই-ফাই ছবিটি খুব শীঘ্রই মুক্তি পাবে। কিন্তু তার আগেই প্যামেলা অ্যান্ডারসনের উন্মুক্ত স্থিরচিত্রটি ঝড় তুলেছে নেটিজনদের মনে।

সিম নিবন্ধনে ভয় কীসের

সিম নিবন্ধনে ভয় কীসের
 বায়োমে‌ট্রিক পদ্ধ‌তিতে সিম নিবন্ধনে গ্রাহকদের নানা প্রশ্ন ও আশঙ্কা নিয়ে লিখেছেন ডাক ও টে‌লিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হা‌লিম।
রোববার তারানা হা‌লিম তার ভে‌রিফাইড ফেসবুক পেজে বলেছেন ভয়ের কিছু নেই।
আঙুলের ছাপ দেশের বাইরে চলে যাবে, ঘটবে বিপজ্জনক ঘটনা, সামা‌জিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন আশঙ্কার পর তারানা হা‌লিম এ কথা জানালেন। গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন শুরু হয়।
তারানা হালিম লিখেছেন, দেশ ও জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম/রিম রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও কিছু কথা :
১। আঙুলের ছাপ NID তেও আছে, ছিল আগের সিম/রিম রেজিস্ট্রেশন ফর্মেও এবং এইগুলো সকল অপারেটরদের কাছেও ছিল। এখন কোন সিম কার সেই নিয়ম মেনে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে আঙুলের ছাপ ভেরিফিকেশন করতে আপনাদের ভয় কিসের? সন্ত্রাসী এবং অপরাধী ছাড়া এই পদ্ধতিতে ভয় পাবার কথা না।

২৫ টাকা কিস্তিতে স্মার্টফোন

২৫ টাকা কিস্তিতে স্মার্টফোন
কৃষকসহ সব স্তরের মানুষের কাছে মাসিক ২৫ থেকে ৩০ টাকা কিস্তিতে স্মার্টফোন পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তৃণমূল পর্যায়ে সবার হাতে স্মার্টফোন দিতে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ‘টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি)’র ওয়েবসাইট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কম দামে ও কিস্তিতে হ্যান্ডসেট সরবরাহে ওয়ালটন ও এরিকসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা জানিয়েছে, মাসিক ২৫ থেকে ৩০ টাকা কিস্তিতে স্মার্টফোন দেওয়া সম্ভব।

তারানা হালিম বলেন, এ ব্যাপারে এরিকসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারা বাংলাদেশে মোবাইল চিপ উৎপাদনের কথা জানিয়েছে। এর ফলে দেশে কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং হ্যান্ডসেট মূল্য কমে আসবে।

‘বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল সিম কার্ডের নিবন্ধনে ভোগান্তি ও হয়রানি রোধে বিটিআরসির মোবাইল টিম মাঠে নামবে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিভাগীয় পর্যায় ছাড়াও এই টিম জেলা ও উপজেলায় কাজ করবে। নিবন্ধনে যদি জরিমানার বিধান থাকে তাহলে বিটিআরসি জরিমানা করবে।

বর অসুস্থ তাই অতিথিকে বিয়ে করলেন তরুণী

বর অসুস্থ তাই অতিথিকে বিয়ে করলেন তরুণী
ভারতের উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদের পঁচিশ বছরের তরুণ যুগল কিশোরের সাথে রামপুরের তেইশ বছরের তরুণী ইন্দিরার বিয়ের প্রস্তুতি চলছিলো ভালোভাবেই। এমনকি মালাবদল পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। কিন্তু যখনই মালাবদলের জন্য হাত বাড়ালেন পাত্র তখনই তিনি সবার সামনেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান ফ্লোরে। আর পাত্রী জানতে পারেন যে তার হবু স্বামীর মৃগী রোগ রয়েছে।

ভারতের টাইমস অফ ইণ্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে হবু বর কিশোরের অসুস্থতাজনিত সমস্যাটি তার পরিবারই তার কাছে গোপন করায় চরম ক্ষুব্ধ হন তরুণী পাত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তিনি তার সিদ্ধান্ত বদল করেন এবং ওই অনুষ্ঠানেই তিনি অত্যন্ত খুশী মনে হরপাল সিং নামে একজনকে বিয়ে করবেন বলে ঘোষণা দেন।

হরপাল সিং নিজেও ওই অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে ছিলেন এবং সম্পর্কে তার ভগ্নীপতির ভাই। মুহূর্তের ঘোষণায় অপ্রস্তুত হলেও তিনি হাসিমুখেই ইন্দিরাকে বউ করে নিবেন বলে জানান। পরে ওই অনুষ্ঠানেই ইন্দিরা ও হরপাল সিংয়ের মধ্য মালাবদল হয়। এরপর পণ্ডিত মন্ত্র পড়ান ও বর-কনে সাত পাক দেন।

এক মাছের দাম ৯০ হাজার টাকা!

এক মাছের দাম ৯০ হাজার টাকা!
দুইশো বছরের ঐতিহ্যবাহী বগুড়ার গাবতলী উপজেলার পোড়াদহ মেলা। প্রতি বছর মাঘ মাসের শেষ বুধবার এই মেলা বসে। এবারো বসেছিল। তবে, অতীতের মত জমেনি এবারের মেলা। যাত্রা, জুয়া, হাউজি, পুতুল নাচ না থাকার কারণেই নাকি মেলা জমেনি! তবে, অতীতের মত এবারো বড় বড় মাছের আমদানি হয়েছিল মেলায়। যদিও ক্রেতা কম থাকায় মাছ বিক্রেতারা হতাশ।
মেলার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এবারের মেলায় সবচেয়ে বড় বাঘাইড় মাছটির ওজন ছিল ৬০ কেজি। বিক্রেতা মাছটির দাম হাঁকিয়েছিলেন ৯০ হাজার টাকা। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মাছটির দাম উঠেছিল ৭২ হাজার টাকা। গত বছর মেলায় ১০০ কেজি ওজনের একটি বাঘাইড় মাছ আমদানি হয়েছিল।
এদিকে বাঘাইড়ের পাশাপাশি বিশাল বিশাল রুই-কাতলা-বোয়াল মাছ আমদানি হয়েছে মেলায়। বিক্রেতা ২৫ কেজি ওজনের একটি কাতলা মাছ দাম হাঁকিয়েছেন ৩০ হাজার টাকা। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মাছটির দাম উঠেছিল ২২ হাজার টাকা। গত বছর হরতাল অবরোধ উপেক্ষা করে হাজার হাজার লোক সমাগম হলেও এবার মেলায়  লোকজনের উপস্থিতি অনেক কম। একারনে মাছের জন্য বিখ্যাত এই মেলায় এবার মাছও উঠেছে অনেক কম।
জানা গেছে, এবার মেলায়  জুয়া, বিচিত্রানুষ্ঠান ও পুতুল নাচের নামে অশ্লীল নাচ ছাড়াও সব ধরনের অশ্লীলতার আয়োজন বন্ধ করে দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। মঙ্গলবার রাতে গাবতলী মডেল থানার পুলিশ মেলা ও তার আশেপাশ থেকে কমপক্ষে ২০টি জুয়া, বিচিত্রানুষ্ঠান, পুতুল নাচের আয়োজন বন্ধ করে দেয়। একারনেই এবছর মেলায় লোক সমাগম কমেছে বলে স্থানীয়রা বলছেন।

যেভাবে প্রেমের প্রস্তাব করলে একটি মেয়ে প্রথমবারেই ১০০% নিশ্চিত রাজি হবে!

যেভাবে প্রেমের প্রস্তাব করলে একটি মেয়ে প্রথমবারেই ১০০% নিশ্চিত রাজি হবে!

জীবন চলার পথে আপনি হয়তো কাউকে পছন্দ করে ফেলেছেন এবং পছন্দের মানুষকে প্রপোজ করতে চান কিন্তু কিভাবে তাকে প্রপোজ করবেন হয়তো সে কথা ভেবে পাচ্ছেন না। পছন্দের মানুষকে সরাসরি প্রপোজ না করে ধীরে ধীরে তাকে আপনার মনের অনুভূতিগুলো জানিয়ে দিন।

তাহলে সে এমনিতে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে যাবে। মনে রাখবেন, প্রথমে দর্শনচারী, তারপর গুনবিচারি। দেখে যদি আপনাকে ভালো না লাগে, তবে পছন্দের মানুষটি আপনার গুন বিচার করতে যাবে না। দর্শন ফুটিয়ে তুলতে সুন্দর মানানসই পোশাক পরুন ও হালকা সাজগোছ করুন। পোশাক ও সাজগোছের মধ্যে আপনার রুচির প্রকাশ পাবে।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা :

দেখা হওয়ার পর পছন্দের মানুষটির সঙ্গে চোখে চোখ রেখে কথা বলুন। চোখের ভাষা অনেক কিছু বলে দেয়। চোখের ভাষাই বলে দিবে আপনি তাকে কতটা ভালোবাসেন, সে আপনার প্রতি দুর্বল কিনা। চোখে চোখ রাখার পাশাপাশি আন্তরিকভাবে কথা বলুন তবে অপ্রাসঙ্গিক কোনো কথা বলতে যাবেন না। এবং কোনো রকম মিথ্যা কথা বলতে যাবেন না।

‘সৌদিতে আমি তো দেহব্যবসা করতে যাইনি’

‘সৌদিতে আমি তো দেহব্যবসা করতে যাইনি’

বাংলাদেশ থেকে পুরুষ কর্মীরা যেখানে টাকা খরচ করে সৌদি যাবার জন্য উদগ্রীব সেখানে বিনা খরচে নারীকর্মীরা কেন আরবে যেতে চাননা?
বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে গৃহকর্মী নেয়ার জন্য চুক্তি হয়েছিল গত বছর। সৌদি সরকার দুই লাখের বেশি নারীকর্মীর চাহিদা জানালে বাংলাদেশ থেকে মাসে দশ হাজার নারীকর্মী পাঠানোর কথা বলা হয়।

অথচ ২০১৫ সালের হিসেবে মাত্র ২০ হাজার ৯শ ৫২ জন নারী সৌদি আরবে গিয়েছে। সৌদি সরকার সম্প্রতি বাংলাদেশকে জানিয়েছে তাদের পক্ষে এখন দুই লাখ নারীর জন্য ভিসা প্রস্তুত রয়েছে।কিন্তু গৃহকর্মী হিসেবে বাংলাদেশী নারীদের সৌদি আরবে যাওয়ার আগ্রহ খুবই কম।

চুক্তির এক বছরে চাহিদার দশ ভাগের একভাগ নারী বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে গেছেন।কাজ করতে যাবার অল্প দিনের মধ্যে আবার নারীদের ফেরত আসার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। ঢাকায় সৌদি একটি নিয়োগকারী সংস্থা আল শারক’র ব্যবস্থাপক বলেন, বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি নারীকর্মী সৌদি আরবে দরকার।

গত একবছরে আমরা মাত্র দেড়শ জনের মতো নারী নিয়োগ দিতে পেরেছি। বাংলাদেশী গৃহপরিচারিকা আমাদের জনগণের পছন্দ কারণ তারা মুসলিম এবং কাজে বেশ ভালো।২০১৫ সালে যারা সৌদি আরব গেছে তাদের মধ্যে থেকেও বেশকিছু নারী দেশে ফিরে এসেছে।

ডাস্টবিনে আর কত নবজাতক!

ডাস্টবিনে আর কত নবজাতক!

সেটাই ঠিক যে, মানবতা এখন হটকেক! করপোরেট বাণিজ্যের অন্য এক মুনাফা! বিশ্বজুড়ে শত শত এনজিও মানবতা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করছে। কেউ বলছেন পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে। কেউ বলছেন মানবতার জয় হয়েছে। কিন্তু চারপাশটা তো দেখি আমরা সবসময়ই ঘোলা চশমায়। বলা যায় অন্যের চোখে। কেননা, চোখ যে বিকিয়ে দিয়েছি কীটপতঙ্গের বেঁচে থাকার দামে!

মনে পড়ে, ১৯৯৩ সালের দুর্ভিক্ষ-পীড়িত, দাঙ্গা-বিক্ষুব্ধ দক্ষিণ সুদানের কথা। সেই সঙ্গে চোখে ভেসে ওঠে কেভিন কার্টারের তোলা ‘স্ট্রাগলিং গার্ল’ ছবিটি। মৃতপ্রায় হাড় সর্বস্ব ক্ষুধার্ত একটি কন্যাশিশু হামাগুড়ি দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে আশ্রয় কেন্দ্রের দিকে। তার ঠিক পেছনেই ওঁত পেতে বসে আছে এক ক্ষুধার্ত শকুন। দুজনেই বুভুক্ষু। শিশুটি খাদ্যের সন্ধানে যাচ্ছে আশ্রয় শিবিরে। আর শকুনটি অপেক্ষা করছে শিশুটিকে খাবার বানাতে।

নিউইয়র্ক টাইমসে ছবিটি প্রকাশের পর বিশ্বসেরা সব পত্রিকায় ঠাঁই পায় ছবিটি। কেভিনও জিতে নেন সাংবাদিকতার সেরা পুরস্কার পুলিৎজার।

তরুণীদের পর্ণের প্রতি ঝোঁক বাড়ছে

তরুণীদের পর্ণের প্রতি ঝোঁক বাড়ছে

সবার ধারণা পর্নোগ্রাফি দর্শকের বড় অংশই হলো পুরুষ। কথাটা আংশিক সত্য। কেননা এখন নীল ছবির বিষয়ে  নারীদেরও আগ্রহ কম নয়। বিশেষ করে, আশির দশকের পর জন্মানো নারীদের পর্নোগ্রাফির প্রতি আগ্রহ একটু বেশিই বটে!

এগুলো মনগড়া কথা নয়, রীতিমতো গবেষণালব্ধ ফল। এ নিয়ে বিস্তারিত খবর এসেছে টাইমস অব ইন্ডিয়ায়। মিক ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইটের জন্য এই গবেষণা করেছে পর্নো মিডিয়ার শীর্ষস্থানীয় ওয়েবসাইট পর্নহাব। গবেষণায় দেখা যায়, পুরুষের পাশাপাশি এখন ২৪ শতাংশ নারীও পর্নোগ্রাফির বিষয়ে আগ্রহী। এই হার সাম্প্রতিক সময়ে বেশ বেড়েছে।

 গবেষণার বক্তব্য, দর্শকের অনুপাতে সমতা সৃষ্টির একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে পরে নীল ছবি নির্মাণে নারী ও পুরুষ—দুয়েরই ফ্যান্টাসিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে।

 এখনকার সময়ের দর্শক নীল ছবি দেখার ক্ষেত্রে প্রথম প্রাধান্য দিচ্ছে স্মার্টফোনকে। দর্শকের ৬০ শতাংশ ‘দেখার’ কাজটুকু সারে স্মার্টফোনের মাধ্যমে, অন্যদিকে কম্পিউটার ব্যবহার করে ৩৩ শতাংশ।

 আগ্রহের ব্যাপারে আরেকটি মজার বিষয়, এখনকার তরুণদের চেয়ে বরং বয়স্করাই নীল ছবির বিষয়ে বেশি আগ্রহী! ১৯৮০-এর পরে জন্মানো দর্শক যেকোনো পর্নোসাইটে অবস্থান করে সোয়া ৯ মিনিট, অন্যদিকে বয়স্করা সোয়া ১০ মিনিট!

শুনলে অবাক হবেন, ‘লেসবিয়ান’ ক্যাটাগরির পর্নোগ্রাফি অনলাইনে সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়।


 কিন্তু গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, সত্যিকারের লেসবিয়ানরা এই ক্যাটাগরি খোঁজে না; বরং সাধারণ মানুষেরই এই ক্যাটাগরিতে বেশি আগ্রহ।

ভিডিওসহ)জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেই।

ভিডিওসহ)জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেই। 

জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেই। আর সম্পর্ক থাকলে থাকবে সমস্যা। আর সম্পর্ক ভিত্তিক সেই প্রশ্নগুলোর উত্তরে পরামর্শ।১) নীল তারা (ছদ্মনাম) নামক এক গৃহবধূ জানিয়েছেন নিজের একান্ত ব্যক্তিগত সমস্যার কথাটি।

“আমার বয়স প্রায় ৪৫। ইন্টার পড়ার সময়েই আমার বিয়ে হয় মা বাবার পছন্দে। বরের বয়স তখন ছিল ৩৫, আমার চাইতে অনেক বড়। তিনি দেখতেও ভালো ছিলেন না। তাঁকে আমার কখনোই ভালো লাগেনি। মা বাবার কারণে মুখ বুজে সহ্য করে গিয়েছি। ২০ বছর বয়সে আমার প্রথম সন্তান হয়, ছেলে। ওর বয়স এখন প্রায় ২৫। (আমার প্রেমিকও ২৫) আমার আরেকটি ছেলে আছে, ওর বয়স ১৮।

আমার স্বামী খুব ব্যস্ত মানুষ , বেশিরভাগ সময় দেশের বাইরে থাকেন। ছোট ছেলে দার্জিলিং-এ পড়াশোনা করে। বড় ছেলে ও আমি জীবনের বেশির ভাগ সময়টা একাই থেকেছি। ছেলের বন্ধুরা সব সময়েই বাড়িতে আসতো, আমি বাঁধা দিই নি। বছর তিনেক আগে ছেলের সাথে ভার্সিটির এক বন্ধু আসে। ছেলেটি ভীষণ সুন্দর দেখতে। এখানে বলে রাখি, আমিও যথেষ্ট রূপবতী। এখনো আমার বয়স বোঝা যায় না, ফিগারও আকর্ষণীয়।

ছেলেটি প্রথমদিন আসার পর থেকেই ঘনঘন বাসায় আসতে থাকে। সে আমাকে প্রচণ্ড গুরুত্ব ও সময় দিত। অনেক প্রশংসাও করতো। আমার ছেলে যখন বাসায় থাকত না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তখনই আসত সেই বন্ধু।

আমাকে বলত ছেলেকে না বলতে, আমিও জানাতাম না। গল্প করতাম, খুব ভালো লাগত। এভাবে আমরা পরস্পরের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ি। ও বলে আমাকে না পেলে সে আত্মহত্যা করবে। আমি তার স্বপ্নের নারীর মত। তার আবেদনে সাড়া দিই। আমাদের মাঝে নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক হতে শুরু করে।

আমরা পরস্পরকে গভীরভাবে ভালোবেসে ফেলি। তার সাথে শারীরিক সম্পর্কটা আমি খুব উপভোগ করি, যা এত বছরের বিবাহিত জীবনে করিনি। আমরা পরস্পরকে ছাড়া থাকতে পারি না। আমার প্রতি ওর ভালোবাসাটাও খুব খাঁটি। ও আমাকে এখনই বিয়ে করতে চায়। বলে পরিবার সমাজ সব ছেড়ে দিবে। আমাকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবে। আমি ছেলেদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।


এভাবেই চলছিল। কিন্তু ৩/৪ আগে একটি ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। আমার ছেলের প্রেমিকা আমাদের সম্পর্কে জেনে যায়। আমার ছেলে, ছেলের বন্ধু, ছেলের প্রেমিকা ওরা সবাই সমবয়সী। একই সাথে লেখাপড়া করেছে। যেভাবেই হোক, মেয়েটি আমার প্রেমিকের মোবাইলে আমাদের কিছু ঘনিষ্ঠ ছবি দেখে ফেলে ও হুমকি দেয় যে আমার ছেলেকে সব জানিয়ে দেবে। মেয়েটি এখনো কিছু জানায় নি। কিন্তু জানিয়ে দিলে আমার মরে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। আমি বুঝতে পারছি না এখন কী করবো। শুধু আত্মহত্যা করতে ইচ্ছা করে। 
যৌন জিহাদের ফাঁদে মুসলিম নারীরা

একাধিক সূত্র থেকে খবর এসেছে, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন ও মালয়েশিয়া থেকে একদল নারী ইরাক ও সিরিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন ইসলামিক স্টেট সেনাদের অনুগত থেকে যৌন জিহাদে যোগ দেয়ার আশায়। তাদের উদ্দেশ্য, ইসলামিক স্টেটের সেনারা যেন খেলাফত প্রতিষ্ঠায় তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে পারেন, যৌনসঙ্গ দেয়ার মাধ্যমে সে প্রণোদনা বজায় রাখতে সহায়তা করা।

 

মালয়েশিয়ার সূত্র জানিয়েছে, ঐ দেশ থেকে যে সকল নারী ইরাক ও সিরিয়া গমন করেছেন তারা আইসিসের সংগ্রামের প্রতি সহমর্মী, তারা মনে করছেন সেখানে তাদের শারীরিক প্রণোদনা যোগানোর সুযোগ দেয়া হবে।মালয়েশিয়ার তদন্ত কমিশন সে দেশের মধ্যপ্রাচ্য প্রতিনিধি মারফত জানতে পেরেছে, এ মুহূর্তে অন্তত ৫০ জন মালয়েশীয় ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যোগ দিয়ে যুদ্ধ করছেন। এদের ভেতর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী রয়েছেন যারা তথাকথিত যৌন জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছেন।